হীরা কিভাবে সৃষ্টি হয়?

হীরা কিভাবে তৈরি হয়?
Diamond | হীরা


হীরা খুবই মূল্যবান একটি পদার্থ।



হীরার রাসায়নিক সংকেত C । হীরা ১০৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এ তৈরি হয়।
কয়লার মত হীরা ও কার্বন এর একটি রুপ।


হীরার তাপমাত্রা সহ্যক্ষমতা অনেক বেশি। আর অন্য পদার্থেরর তুলনায় খুবই শক্ত।

ভূ-অভ্যন্তরের ১৫০-২৫০ কিলোমিটার গভীরে হীরা পাওয়া যায়। যদিও ৮০০ কিলোমিটার গভীরে ও হীরা রয়েছে।

কিছু হীরার বয়স ৪০০ কোটি বছরের ও বেশি ধরা হয়।
হীরা বিদ্যুৎ ও তাপ পরিবাহী হয়।

হীরা সৃষ্টি হতে প্রচুর তাপ ও চাপ প্রয়োজন। ভূ-অভ্যন্তরের ৯০-১১০ কিলোমিটার গভীরের ম্যাগমাতে প্রথম হীরা গঠনকারি পরামানু উৎপন্ন হয়।

এরপর আসতে আসতে এগুলো উপরে উঠে আসে ও হীরা তৈরি হতে থাকে। তৈরি হতে ১ থেকে ৩.৫ বিলিয়ন বছর ও লাগে। এরপর এগুলো কিম্বারলাইট পাইপ এ জমা থাকে।

দক্ষিন আফ্রিকায় বেশিরভাগ কিম্বারলাইট পাইপ অবস্থিত। এগুলো ক্ষয় হয়ে নদীর তলদেশে অথবা সাগর তীরে জমা হয়।

জাপানে ভূমিকম্পের সময় ও ভূ-অভ্যন্তরে হীরা সৃষ্টি হয়েছিলো।



গ্রহাণুুর কারণে ও হীরা সৃষ্টি হয়। পৃথিবীতে বহু গ্রহাণু পতিত হয়েছিলো।
গ্রহাণু পতিত হওয়ার ফলে প্রচুর তাপ ও চাপ সৃষ্টি হয়েছিলো। তাই গ্রহাণু পতিত যে
যায়গায় হয় ওই যায়গায় হীরা পাওয়া যায়।



অন্য প্রাকৃতিক পদার্থের চেয়ে হীরা শক্তপোক্ত হওয়া এটি জাহাজ এ ব্যবহার হয় বরফ কাটার হিসেবে।

গয়না তৈরি সহ আরো অনেক ক্ষেত্রে হীরা ব্যবহৃত হয়। দক্ষিন আফ্রিকার অর্থনৈতিক উন্নতির পেছনে হীরার অবদান রয়েছে।

ব্ল্যাকবার্ড | BlackBird

ব্ল্যাকবার্ড | BlackBird




Lockheed SR-71 বা ব্ল্যাকবার্ড
আকাশেই চালক শ্বাস প্রশ্বাস নিতে পারে এমন এয়ারক্রাফট এর মধ্যে ব্ল্যাকবার্ড ই সবচেয়ে দ্রুতগামী।

আমেরিকার এরিয়া ৫১ তে তৈরি হয় ব্ল্যাকবার্ড। ব্ল্যাকবার্ড এর ডিজাইন করেন ক্লেয়ারেন্স জনসন।
ব্ল্যাকবার্ড হলো এ-১২ এবল ওয়াইএফ-১২ এর উন্নত সংস্করণ।
এটির গতি ছিল ম্যাক ৩.৩! এটি ৮৫০০০ ফুট উপর দিয়ে উড়তে পারতো! । ১৯৬৪ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত গতির রাজ্যে রাজত্ব করেছিলে ব্ল্যাকবার্ড।

ব্ল্যাকবার্ড এর আরোহীদের কাছে এটি হাবু নামে পরিচিত। ব্ল্যাকবার্ড এর কোনদেশে প্রবেশ করতে কোন অনুমতি লাগতো না ম্যাক ৩.৩ এর কোন বিমান কে আঘাত করার মত কোন
এয়ার টু এয়ার অথবা গ্রাউন্ড টু এয়ার কোন মিসাইলই ছিলো না।
কোন বিমান বা স্যাম এটিকে দেখতে পেলে রকেট ছুড়লেই ব্ল্যাকবার্ড এর আফটার বার্ন চালু হয়ে যেতো স্বয়ংকৃয়ভাবে!
ধরা ছোয়ার বাহিরে চলে যেতো মূহুর্তে।

ব্ল্যাকবার্ডকে কখন কোন বিমান বা রকেট হামলা করে আক্রান্ত করতে পারেনি। এটির অস্ত্র ছিলো শুধু গতি ।

তখন রাশিয়া অন্যতম মাথা ব্যথার কারণ ছিলো ব্ল্যাকবার্ড। তবে ১৯৭৮ সালে স্যাম S300 ও ১৯৮১ সালে Mig31 ও আধুনিক AAM সার্ভিসে এনে শান্ত হয়েছিলো তাদের মাথা ব্যথা।

ব্ল্যাকবার্ড তৈরি হয়েছিলো মোট ৩২ টি। ব্ল্যাকবার্ড ১১০০৮ ঘন্টা আকাশে উড়ে তার মধ্যে ২৭৫২ ঘন্টা ছিল ম্যাক ৩ গতিতে। শোনা যায় মিগ-৩১ ব্ল্যাকবার্ডকে ২বার ধাওয়া করেছিল। প্রথম ধাওয়ায় বেচে যায় এবং দ্বিতীয় ধাওয়ায় মিগ নাকি ব্লাকবার্ডকে টার্গেট লক করে রেখেছিল।

১৯৯৮ সালে ব্ল্যাকবার্ডকে অবসরে পাঠায় আমেরিকা। এই দানবকে অবসরে পাঠানোর কারণ ছিলো এটি সব আবহাওয়ায় চলতে পারেনা। আর এটির মেইনটেন্স খরচ ও অনেক বেশী। এছাড়াও এটার মত গোয়েন্দাগিরি এখন স্যাটেলাইট অনেক ভাবে করতে পারে।

Twitter | টুইটার

Twitter | টুইটার




টুইটার একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। একে মাইক্রোব্লগিং সাইট ও বলা হয়।

টুইটারের নির্মাতা : জ্যাক ডোরসে, নোয়া গ্লাস, বিয স্টোন ও ইভান উইলিয়ামস টুইটারের CEO : জ্যাক ডোরসে

টুইটার ২০০৬ সালের জুলাই মাসে চালু হয়। টুইটারের মূল কার্যালয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিস্কো শহরে অবস্থিত।

বর্তমানে গ্লোবাল আলেক্সা রেঙ্কিং এ ১২ তম স্থানে আছে টুইটার। টুইটার সারা বিশ্বে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। টুইটার পৃথিবীর দ্বিতীয় বড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।

টুইটার ব্যবহারকারীরা অন্য ব্যবহারকারীকে ফলো করতে পারেন। টুইটারে সবচেয়ে বেশি ফলোয়ার রয়েছে আমেরিকান গায়িকা Katy Perry এর দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছেন Justin Bieber ও Barack Obama।

টুইটার ব্যবহারকারীরা সর্বোচ্চ ২৮০ অক্ষরের টুইট প্রকাশ করতে পারেন। যেটা আগে ১৪০ অক্ষরে সীমাবদ্ধ ছিলো।

সিলিন্ডারের গ্যাস পরিমাপ করুন

গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার দ্রুত বাড়ছে।

সিলিল্ডার দূর্ঘটনার খবর এখন প্রায় প্রতি সপ্তাহে শোনা যায়। 
তবু ও জনগন থেমে নেই জীবনের তাগিদে সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার  চলছেই । 

সিলিন্ডার ব্যবহারের একটা বিরক্তিকর দিক হলো  : মাত্র চুলা জ্বালালেন, হাঠাৎ দেখলেন গ্যাস শেষ! এবার কোন উপায় নেই নতুন সিলিন্ডার  ছাড়া!।

আজ জানবেন  সিলিন্ডারের গ্যাস কতুটুক আছে তা জানা যায় কিভাবে

১.  একটা কাপড়ের টুকরো ভালোভাবে ভিজিয়ে নিন। 

২. তার পর সিলিন্ডারের এক অংশ ভালেভাবে ভেজা কাপড় দিয়ে মুছবেন উপর থেকে নিচ পর্যন্ত । 

এবার পরীক্ষা!  
২-৪ মিনিট পর দেখবেন:
যেই অংশের পানি আগে শুকিয়ে যায়, ধরে নিতে হবে সেই অংশে গ্যাস নেই।
আর যেই অংশের পানি শুকাতে দেরি  হয়, ধরে নিতে ওই অংশে গ্যাস রয়েছে। 

তরল  পদার্থে খোলা যায়গার তুলনায় তাপমাত্রা  কম থাকে। 
তাই গ্যাসের অংশের পানি শুকোতে একটু সময় বেশী লাগে।

বৈদ্যুতিক চুম্বক | Electromagnet

বৈদ্যুতিক চুম্বক বৈদ্যুতিক প্রবাহের ফলে যে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র তৈরি হয় তাকে Electromagnet বা বৈদ্যুতিক চুম্বক অথবা তড়িতচুম্বক বলে। ...