বৈদ্যুতিক চুম্বক | Electromagnet


বৈদ্যুতিক চুম্বক

বৈদ্যুতিক প্রবাহের ফলে যে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র
তৈরি হয় তাকে Electromagnet বা বৈদ্যুতিক চুম্বক অথবা তড়িতচুম্বক বলে।

বৈদ্যুতিক চুম্বক আবিস্কার হয় ১৮২০ সালে। ডেনিস বিজ্ঞানী ওর্সেড এটি আবিস্কার করেন।

সবচেয়ে শক্তিধর বৈদ্যুতিক চুম্বক রয়েছে আমেরিকার ফ্লোরিডাতে।

ইলেক্ট্রনিক বেল, জেনারেটর,এয়ারফোন,লাউড স্পিকার,টেপ রেকর্ডার,হার্ড ডিস্ক,
ট্রান্সফরমার ও মোটর সহ আরো বিভিন্ন যন্ত্রে বৈদ্যুতিক চুম্বক ব্যবহার করা হয়।
ভারি লোহা জাতিয় পদার্থ উচু স্থানে তোলা বা নামানের জন্য ও বৈদ্যুতিক চুম্বক ব্যবহার করা হয়।
electromagnet




বিদ্যুৎ পরিবাহী তারকে কয়েলের মত পেঁচিয়ে বৈদ্যুতিক চুম্বক তৈরি করা হয়।
কয়েল দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলে ভেতরের শূন্যস্থানে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র তৈরি হয়।

শূন্যস্থানে যদি লোহার ব্যবহার হয়, তাহলে বৈদ্যুতিক চুম্বক এর আকর্শন বৃদ্ধিপায়।
যদি লোহার বদলে প্রকৃত চুম্বক ব্যবহার হয়
তাহলে এটি বিদ্যুৎ প্রবাহ ছাড়াও আকর্শন করে এবং বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলে শক্তিশালী চুম্বক এ পরিনত হয়।

একটি লোহার পেরেক দিয়ে ও বৈদ্যুতিক চুম্বক তৈরি করা যায়।
এর জন্য লাগবে একটি পেরেক ও কিছু তার (কেবলের ভেতরের অংশ) ।
পেরেক এর উপর তার কে কয়েলের মত পেঁচিয়ে,
তার এর এক মাথা ব্যাটারির( + ) এ ও আরেক মাথা ( - ) এ সংযুক্ত করতে হবে।
এরর ফলে পেরেকটি চুম্বক এ পরিণত হবে।
আবার বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ করলে, পেরেকটি তার আকর্শন শক্তি হারাবে।

বৈদ্যুতিক চুম্বক | Electromagnet

বৈদ্যুতিক চুম্বক বৈদ্যুতিক প্রবাহের ফলে যে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র তৈরি হয় তাকে Electromagnet বা বৈদ্যুতিক চুম্বক অথবা তড়িতচুম্বক বলে। ...